টাঙ্গাইলে চলন্ত বাসে ধর্ষণের পর হত্যার শিকার বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের কর্মী রূপা খাতুনের লাশ কবর থেকে তুলে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে তিনটার দিকে টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় কবরস্থান থেকে লাশ বুঝে নেন রূপার ভাই হাফিজুল ইসলাম প্রামাণিক।
গত ২৫ আগস্ট শুক্রবার রাতে বগুড়া থেকে ময়মনসিংহ যাওয়ার পথে চলন্ত বাসে রূপাকে ধর্ষণের পর ঘাড় মটকে হত্যা করেন পরিবহনশ্রমিকেরা। পরে তাঁর লাশ টাঙ্গাইলের মধুপুর বন এলাকায় ফেলে যান।
রূপার লাশ টাঙ্গাইল থেকে তাঁদের বাড়ি সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় নিয়ে যাওয়ার জন্য রূপার ভাই হাফিজুল মধুপুর থানায় গতকাল বুধবার আবেদন করেন।
এ ঘটনায় বাসটির চালক, সুপারভাইজার ও তিন সহকারীসহ মোট পাঁচজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তাঁরা সবাই ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।