চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে ক্লিনিকের সেবিকা হাফিজা খাতুন (৩৫) হত্যারহস্য উন্মোচন হতে শুরু করেছে। পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গলা কেটে হত্যা করেন স্বামী কবির হোসেন। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে এ তথ্য দিয়েছেন আত্মস্বীকৃত ‘খুনি’ কবির।
শনিবার রাতে স্ত্রী হত্যার আড়াই ঘণ্টা পর পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন তিনি।
চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নাজিম উদ্দীন আল আজাদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, শনিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে নিজের কর্মস্থল ‘মা নার্সিং হোম’ নামে ক্লিনিকে গলা কেটে হত্যার শিকার হন হাফিজা খাতুন। এ ঘটনার পর পুলিশি তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়। রাতেই নিহতের বাবা শমসের আলী বাদী হয়ে জীবননগর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
তিনি জানান, পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কবির হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। তার স্ত্রী পরকীয়ায় লিপ্ত বলে অভিযোগ করেন তিনি। রোববার সকালে গ্রেপ্তার কবির হোসেনকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
news24bd.tv/তৌহিদ