খাগড়াছড়িতে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে আপেলকুল, বলসুন্দরীসহ নানা জাতের কুল চাষ। বাগান করে অনেকেই পেয়েছেন সফলতার সন্ধান। ফলন ভালো হওয়ায় আগ্রহ বাড়ছে স্থানীয় কৃষকদের মাঝেও। সরকারিভাবে প্রণোদনা ও সুযোগ-সুবিধা পেলে পাহাড়ের উৎপাদিত কুল স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে বাজারজাত করা সম্ভব।
পাহাড়ের মাটি বিভিন্ন রকমের ফল উৎপাদনের জন্য উপযোগী। এমন সম্ভাবনার হাত ধরে খাগড়াছড়ির মাটিতে কাশ্মীরি, আপেলকুল, সিডলেস সহ বিভিন্ন প্রজাতির কুল চাষ হচ্ছে। বাড়ির আঙ্গিনা বা তার আশপাশের জমিতে এসব জাতের কুল চাষ করছেন চাষীরা।
ফলনের অগ্রগতি দেখে অন্যান্যা শাক-সব্জির চাষাবাদ দিয়ে কৃষি জমিতেই গড়ে তুলছে নানা জাতের কুলের বাগান।
কুল চাষে প্রণোদনা ও সরকারিভাবে সুযোগ-সুবিধা না থাকলেও বাগানীদের মাঝে ফলের পরিচর্যা ও সংরক্ষণে মাঠ পর্যায়ে পরামর্শ দিচ্ছেন কৃষি বিভাগ।
বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ করা গেলে কৃষকরা লাভবান হবেন বলছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের এই কর্মকর্তা।
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি বছর খাগড়াছড়ি জেলায় ১৯৫ হেক্টর জমিতে কুলের আবাদ করা হয়েছে।
news24bd.tv/ তৌহিদ