চুয়াডাঙ্গায় থাই কুলের বাগান করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন সজল হোসেন নামের এক কৃষক। ফলন ভালো হওয়ায় মোটা অঙ্কের লাভের আশায় সজল। স্বল্প খরচে লাভ বেশি হওয়ায় নতুন এ ফল উৎপাদনে আগ্রহী হয়ে উঠছেন অনেকে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, চুয়াডাঙ্গা জেলায় ২২৯ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের কুলের আবাদ করেছেন কৃষকরা।
সজল জানান, বিঘাপ্রতি প্রায় ৩০০ কুল গাছ লাগিয়েছেন তিনি। এতে প্রতি বিঘায় তার খরচ হয় প্রায় ৩০ হাজার টাকা। এ বছর তার বাগানে যে ফলন হয়েছে তাতে প্রতিটি গাছে অন্তত এক মণ করে কুল পাওয়া যাবে।
কৃষি কর্মকর্তারা জানান, একবার গাছ লাগালে চার-পাঁচ বছর একই গাছ থেকে কুল পাওয়া যায়। থাই টককুল খেতে সুস্বাদু হওয়ায় বাজারে এর চাহিদা বেশি।
থাই জাতের টককুল এদেশে নতুন। তাই বাণিজ্যিকভাবে এ জাতের কুলের আবাদ করা হলে আর্থিক ভাবে লাভবান হবেন কৃষকরা এমন অভিমত সংশ্লিস্টদের।
আরও পড়ুন:
বসুন্ধরার কম্বল পেল শেরপুরের দরিদ্র মানুষ
news24bd.tv তৌহিদ