গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারী ও ক্ষতিগ্রস্ত প্রহরীদের করণীয় শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন

সংগৃহীত ছবি

গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারী ও ক্ষতিগ্রস্ত প্রহরীদের করণীয় শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন

অনলাইন ডেস্ক

বাংলাদেশ প্রহরী সমিতির ব্যানারে বিজয়নগরে সকাল ১১ টায় প্রহরীদের সঙ্গে নিয়ে উক্ত সংগঠনের নেতারা নিজেদের দাবি তুলে ধরেন। সংগঠনের সংগঠক রিপন মাহমুদ বর্তমান অন্তরবর্তী সরকার নগরীর নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য বাসা, বাড়ি, মার্কেট, বিভিন্ন ব্যাংকের এটিএম বুথ, ভবনের নিরাপত্তা প্রহরীদের সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সঙ্কটকালীন মুহূর্তে করণীয় সম্পর্কে 'প্রশিক্ষণ' দেওয়ার দাবী তোলেন।

বাংলাদেশ প্রহরী সমিতির মাধ্যমে এই সময় আরো কিছু দাবী তুলে ধরা হয়। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, বিনা নোটিশে ক্ষতিপূরণ ছাড়া চাকুরীচ্যুত করা যাবে না, মালিককে সরাসরি প্রহরীর কাছে বেতন দিতে হবে, কোন মধ্যস্থকারী কোম্পানী প্রহরীরর বেতন কর্তন করতে পারবে না, আট ঘন্টার অতিরিক্ত কর্মঘন্টা বেতনের হারে দিতে হবে, বাৎসরিক ধর্মীয় ঈদ, পূঁজার ছুটি নিশ্চিত করতে হবে, উৎসব, চিকিৎসা ও ঝুঁকি ভাতা নিশ্চিত করতে হবে।

আবাসিক ও বাণিজ্যেক ভবনে প্রহরীর জন্য উপযুক্ত বাসস্থান নিশ্চিত করতে হবে এবং নূন্যতম মজুরী ২০ হাজার টাকা করতে হবে।

উপরের দাবীগুলো উপস্থাপনের পর সংগঠক রিপন মাহমুদ বলেন, সমগ্র শহরে যখন পুলিশ ছিল না তখন চুরি ছিনতাই থেকে এই প্রহরীরা মালিক ও জনগণের সম্পদ রক্ষা করেছে এবং করবে। পাশাপাশি প্রহরীদের সহযোগিতায় সরকার মাদকের বিরুদ্ধেও কঠোর হতে পারবে যদি প্রহরীরা তাদের ন্যায় দাবী ও উপযুক্ত প্রশিক্ষণ লাভ করে।

তিনি আরো বলেন, অভ্যুত্থানের পূর্বে নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্থরা যোগাযোগ করলে প্রহরী সমিতি তাদেরকে সহযোগিতা করবে বলে আশ্বস্ত করেন ।

 

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রহরী মোঃ রফিকুর ইসলাম, শাহাবুদ্দিন, দেবেন্দ্রনাথ, রনজিত, কবির হোসাইন, শেখ সেলিম ও আলিম সহ আরো অনেকে।

news24bd.tv/DHL

এই রকম আরও টপিক