দেশব্যাপী করোনার ভয়াবহ বাস্তবতার মধ্যেও ভালভাবে এগুচ্ছে পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ। প্রকল্পের প্রায় ৭০ ভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারী করোনা ভ্যাকসিন নিয়েছেন। বাকীরা ভ্যাকসিন নেয়ার প্রক্রিয়ায় আছেন।
করোনা বাধা হবে না বলেই আশা করছেন প্রকল্প পরিচালক।
করোনা সঙ্গে বন্যা। দুই ধাক্কা সামলে দেশের অন্যতম সফল মেগা প্রকল্প পদ্মা সেতু। সব জটিলতা কাটিয়ে চলছে শেষ সময়ের কর্মযজ্ঞ- অপেক্ষা শুধু উদ্বোধনের।
আরও পড়ুন:
ইলিয়াস আলী গুম নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য মির্জা আব্বাসের
বাংলাদেশকে করোনার ৬০ লাখ ডোজ টিকা দিতে চীনের সিনোফার্ম : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
চট্টগ্রামে পুলিশ-শ্রমিক সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৫
দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়ে আজও ১০১ জনের মৃত্যু
করোনার শুরু থেকে এমন স্বাস্থ্যবিধি মেনেই চলছে কাজ। করোনা টেস্ট-কোয়ারেন্টিন-আলাদা স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার মধ্য দিয়েই এখন দৃশ্যমান স্বপ্নের সেতুর ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার। ভ্যাকসিনের আওতায় এসেছেন প্রকল্পের প্রায় ৭০ ভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারী।
এরই মধ্যে মূল সেতুতে ৪ কিলোমিটারের বেশি রোড স্ল্যাব বসে গেছে। রোড স্ল্যাবের ওপর বসবে ৪ ইঞ্চি উচ্চতার পিচ। যা আসবে ইংল্যান্ড থেকে।
মূল সেতুর কাজ ৯৩ ভাগ শেষ। তবে নদী শাসনে কিছুটা পিছিয়ে- কাজ শেষ হয়েছে ৮২ ভাগ। প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের আশা-২০২২ এর জুনের আগেই শেষ হবে প্রকল্পের কাজ।
২০২১ সালের জুনেই শেষ হওয়ার কথা ছিল পদ্মা সেতু প্রকল্পের মেয়াদ। কিন্তু করোনা-বন্যার কারণে বেড়েছে প্রকল্পের মেয়াদ। এখন নতুন লক্ষ্য ২০২২ সালের জুন। সংশ্লিষ্টদের আশা-তার আগেই যানবাহন চলাচলের উপযোগী হবে স্বপ্নের সেতু।
news24bd.tv / কামরুল