মুক্তিযুদ্ধে একেকজনের অস্ত্র ছিল একেকরকম। কেউ সশস্ত্র যুদ্ধের ময়দানে শত্রুর সামনাসামনি অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন। কেউ কেউ ছিলেন যুদ্ধ পরিকল্পনায়। কখনও বিদেশের মাটিতে কখনও দেশে আলোচনার টেবিলে।
মুক্তিযুদ্ধের আগেই দেশে শুরু হয় আরেক রকম যুদ্ধ। দেশের কোন জেলায়, কোন মহকুমায় আন্দোলনকারীরা কি কি করবেন সেই সিদ্ধান্ত দিতেন বঙ্গবন্ধু।
মার্চের আগেই বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ড. কামাল হোসেন ও ব্যারিস্টার আমীরুল ইসলাম সংবিধানের খসড়া তৈরি করেন। ২৫শে মার্চ রাতে তারা দুজন বিপদের আঁচ পেয়ে বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে যান। বাড়ি থেকে বঙ্গবন্ধুকে সরে যেতে বলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু পালিয়ে যাননি।
আরও পড়ুন
তরুণদের স্বাস্থ্য রক্ষায় সোহেল তাজ
আজ পর্দা উঠছে অমর একুশে গ্রন্থমেলার
পুরানো ঢাকায় বঙ্গবন্ধুর জন্ম উৎসবে হাজার মানুষের ঢল
ক্যামেরা বন্ধ না করেই অন্তরঙ্গ ওম-মিমি, লজ্জায় স্ত্রী (ভিডিও)
ব্যারিস্টার আমীরুল ইসলামরা মুক্তিযুদ্ধের শুরুর দিকেই ভারতে যান। রাষ্ট্রীয় সম্মানে তাদেরকে অভিবাদন জানায় ভারত। দিল্লীতে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে তারা আলোচনা করেন।
বিভিন্ন দেশে তারা স্বাধীন বাংলাদেশের স্বীকৃতির জন্য জন্য চিঠি পাঠান। এভাবেই মুক্তিযুদ্ধের সময় নানাভাবে কাজ করেন এই মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে পৃথিবীর বুকে খচিত হয় বাংলাদেশের মানচিত্র।
news24bd.tv আহমেদ