আইস, খাত কিংবা ট্যাপেন্টাডলসহ নতুন ধরণের বেশ কিছু মাদককে জনপ্রিয় করতে উঠে পড়ে লেগেছে দেশী-বিদেশী মাদক সিন্ডিকেট। বিশ্লেষকরা বলছেন, আন্তর্জাতিক চোরাকারবারীরা ইয়াবার পরের ধাপের মাদক আইসকে বাংলাদেশের মাদকসেবীদের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত করতে, নানা কৌশল নিচ্ছে।
তাদের সাথে দেশীয় মাদক গডফাদাররাও জড়িত। এখনি এদের নির্মূল করতে না পারলে, ভবিষ্যতে মাদক পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হবে।
২০০০ সাল পর্যন্ত, গাঁজা-হেরোইন-ফেন্সিডিলসহ বিভিন্ন মাদকের প্রাধান্য ছিলো। গত ২০ বছর ধরে, ইয়াবার একক আধিপত্য।
এখন ইয়াবাও প্রধান্য হারাচ্ছে। তার জায়গায়, নতুন মাদক ঢোকাতে সক্রিয় সিন্ডিকেট।
অভিনেতা ফারুকের রক্তে ইনফেকশন ধরা
আইরিশদের শেষ ম্যাচেও হারালো উদীয়মান টাইগারা
চাঁদ দেখা যায়নি, শবে বরাত ২৯ মার্চ
১৭ মার্চ সারা দেশে মার্কেট-দোকান বন্ধের ঘোষণা
অনুসন্ধান ও সরকারি তথ্য দুটোই বলছে, দেশি-বিদেশী কুরিয়ার সার্ভিসও এসব চক্রের সাথে জড়িত। নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলো বলছে, নতুন মাদক সিন্ডিকেটকে কোনো ভাবেই মাথা তুলে দাঁড়াতে দেবেনা, তারা।
মাদকের চাহিদা ও যোগানের সমীকরণকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে, এই অপ্রতিরোধ্য মাদক সিন্ডিকেটকে রুখে দেয়া সম্ভব নয় বলে মনে করছেন, বিশেষজ্ঞরা।
news24bd.tv আয়শা