দুই পরিবারের মত-অমতকে গুরুত্ব দিয়ে একসময় পাত্র-পাত্রীর খোঁজ করতো ঘটক। এই ঘটকালি ব্যাপারটি সময়ের পরিক্রমায় পাচ্ছে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ। হচ্ছে ডিজিটাইলেজশন। বড় বড় পেশাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে, বাংলাদেশেও ঘটকালিকে পেশা হিসাবে বেছে নিচ্ছেন অনকেই।
বউ হবে লম্বা-ফর্সা, ছেলে কোন দেশে থাকে, আমি চাই সাবলম্বী একজনকে, ধুর আমাকে বুঝবে এমন হলেই চলবে….।
তাসলিমা। ১১ বছর আগেই ঘটকালিকে পেশা হিসাবে নিয়েছিলেন। প্রতিষ্ঠানের নাম দিয়েছিলেন তাছলিমা ম্যারেজ মিডিয়া। তিনি জানান, নিজের ইচ্ছা থেকেই এই পেশায় আসা। অনলাইনের মাধ্যমে যোগাযোগ হওয়ায় মানুষের আগ্রহ দেখা যায়।
করোনার ধাক্কায় বিভিন্ন পেশায় যখন টালমাটাল অনেকেই, তখন ঘটকালি পেশাকে তিনি এগিয়ে নিয়ে গেছেন অনেকটা পথ। তার দপ্তরে এখন কর্মরত প্রায় ২৫ জন।
আরও পড়ুন
গভীর সমুদ্রের সম্পদ সুরক্ষায় অবদান রাখছে কোস্টগার্ড
রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ শুক্রবার
আজ থেকে ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু, ‘ক’ ইউনিটের পরীক্ষা ১১টায়
তাছলিমা জানান, আমাদের দেখে অনেকেই এই ঘটকালীকে পেশা হিসেবে নিতে পারে। আর আমাদের কে ঘটক বললো আর কে কি বললো সে দিকে কান না দিয়ে আমরা আমাদের মতো এগিয়ে যেতে চাই।
তাছলিমার মতোন ঘটকালিকে পেশা হিসাবে বেছে নিচ্ছেন অনেকেই।
তবে বিয়ের নামে প্রতারণাও কম হচ্ছে না। বিভিন্ন চক্রের মিথ্যা তথ্যে ফেঁসেছেনও অনেকে। এসব ক্ষেত্রে সচেতনতা সবচেয়ে জরুরি। ঘটকালি পেশাজীবীদের মতে, সততা যদি হয় মূলমন্ত্র, তবে যেকোন পেশাই হয়ে উঠবে সম্মানজনক। ঘুচবে বেকারত্বে, পাওয়া যাবে সাফল্য।
news24bd.tv এসএম