পৃথিবীর পাঠশালার অন্যতম এক ছাত্র ছিলেন সৈয়দ শামসুল হক। তাঁর লেখনীর অন্যতম বিষয়বস্তুই ছিলো মানুষ। দীর্ঘ সাহিত্য জীবনে তিনি তাঁর সৃজনশীলতার স্বাক্ষর রেখে গেছেন কবিতা, গল্প, উপন্যাস নাটকে। তাঁর পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকীতে নিউজ টোয়েন্টিফোরের শ্রদ্ধা।
ভবিষ্যতের লক্ষ্য তিনি ঠিক করেছিলেন কৈশোরেই। অকপটে বাবাকেও জানিয়েছিলেন সে কথা। সেই জেদের প্রমাণ মেলে তাঁর লেখনীতে। তিনি সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক।
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান বলেন, 'শামসুল হক কবিতাকে অবলম্বন করে কাব্যভাষায় নাটক লিখেছিলেন। এর আগে অন্য কেউ তা করে নি। '
তিনি আরও বলেন, সৈয়দ শামসুল হকের তুলনা কেবল তিনিই। বিশ্ব সাহিত্যের সাথে তার একটা ভালো যোগাযোগ ছিলো বলেও জানান আতাউর রহমান।
আরও পড়ুন
বজ্রপাত থেকে বাঁচতে ৩০০ কোটি টাকার প্রকল্প, ২৩ জেলায় এক হাজার ছাউনি
আঘাত হেনেছে ঘূর্ণিঝড় ‘গুলাব’, দেশে ভারী বৃষ্টির আভাস
অবসান ঘটতে যাচ্ছে আঙ্গেলা ম্যার্কেলের
শিশু সন্তানকে জবাই করে মায়ের আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক মা
সব্যসাচীর লেখনীর মূল উপজীব্যই ছিলো মানুষ। আর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত নিতে চেয়েছিলেন শিল্পের স্বাদ।
সৈয়দ হকের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস দেয়ালের দেশ। গণনায়ক, ঈর্ষা, নীল দংশন কিংবা হ্যামলেটের অনুবাদ এই বইগুলো আজও পাঠকের হাতে।
সাহিত্যের এই বাজিকরের জন্ম ১৯৩৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর। ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জীবনের পাঠ চুকিয়ে আলিঙ্গন করেন মৃত্যুকে। তবুও পরাণের গহীন ভিতর বাস করবেন তিনি।
news24bd.tv রিমু