ফিটনেস নেই তবুও রাজপথে। চলার যোগ্য নয় তারপরেও চলছে। বলছি, রাজধানীর রাজপথ দাপিয়ে বেড়ানো লক্কর ঝক্কর গণপরিবহনের কথা। গাড়ির বেহাল দশা হলেও, ফিটনেস সনদ থাকায় এসবের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া যাচ্ছে না বলে জানান কর্মরত পুলিশ সদস্যরা।
প্রতিদিন রাজধানীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে হাজার হাজার মানুষ নির্ভর করেন বাসের ওপর। রাজধানীর ১৯৩ টি রুটে যাত্রী নিয়ে প্রতিদিন চলে ৫ হাজারের বেশি বাস।
রাজধানীতে চলা বাসগুলোর একটা অংশের এরকম বেহাল দশা।
পুলিশ বলছে, রাজধানীতে ফিটনেস ছাড়া গাড়ির সংখ্যা এখন ২০ থেকে ৩০ শতাংশ। এরপরও এসব বাসের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছেন তারা। তবে ফিটনেস সনদের মেয়াদ থাকায় আইনি ব্যবস্থা নিতে খানিকটা হিমশিম খেতে হয় তাদের।
পরিবহন চালকরা জানান, গাড়ি মেরামত করে ফিটনেস সনদ নেয়া হয়। এরপর যাত্রী নেয়ার তাগিদে মাস তিনেক না যেতেই গাড়ির দশা বেহাল।
বিআরটিএ বলছে, ফিটনেস সনদ দেয়ার পরও, প্রতিদিন রাজধানীর বিভিন্ন রুটে ৯টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। ডাম্পিংসহ এসব গাড়ির বিরুদ্ধে নেয়া হয় আইনি ব্যবস্থা।
আরও পড়ুন:
যশ-নুসরাতকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন নিখিল!
ব্রিটিশ রাজকুমারী বিট্রিস ও মোজ্জির ঘরে এল কন্যা সন্তান
রাজ্য সভাপতির পদ হারালেন দিলীপ ঘোষ
শেষ মুহুর্তের গোলে মান বাঁচালো বার্সেলোনা
বিআরটিএর তথ্য বলছে, গেল বছর শুধু রাজধানীতেই প্রাইভেট কার, বাস, ট্রাকের ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৩৫০ টি গাড়ির ফিটনেস সনদ দেয়া হয়েছে। যার মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন রুটে চলছে ৫ হাজারের বেশি বাস। এসব গাড়ির ফিটনেস সনদ দিতে ডিজিটাল মাধ্যমসহ চোখে দেখেও দেয়া হয় সনদ। তাই দেখে নয়, ফিটনেস পরীক্ষার পুরো প্রক্রিয়াকে অটোমেশনের আওতায় আনার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
news24bd.tv রিমু