লকডাউন শিথিল হয়ে সব কিছু খুলে দেয়া হলেও বন্ধ পর্যটন কেন্দ্রগুলো। বিশ্বের দীর্ঘতম কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে এখনও সুনসান নীরবতা। শহরের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল-রেস্তোরাঁ পর্যটক শূন্য।
ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যে নাজুক পরিস্থিতিতে লক্ষ লক্ষ টাকা লোকসানে দিশেহারা উদ্যোগতারা।
আর বিভাগীয় কমিশনার বলছেন,পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি। তবে কক্সবাজার সৈকতকে নতুন করে সাজানোর পরিকল্পনা চলছে।
পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার।
শহরের হলিডে মোড় থেকে কলাতলীর দরিয়ানগর সৈকত এলাকা পর্যন্ত তিন বর্গকিলোমিটার এলাকায় হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউস ও কটেজ রয়েছে চার শতাধিক। দীর্ঘদিন ধরে পর্যটক শূন্যতায় বড় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে এ খাত।
আরও পড়ুন:
পরীমনি-সাকলায়েনের অন্তরঙ্গ দৃশ্যের ভিডিও ভাইরাল
বিধিনিষেধ শিথিল হলেও যা বন্ধ থাকছে
যে বিষয়ে কথা বলতে ইসরাইল সফরে গেলেন সিআইএ প্রধান
নব্য জেএমবির বোমা প্রস্তুতকারক আটক
করোনা পরিস্থিতির আরো উন্নতি হলে ধীরে ধীরে পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেয়ার সিদ্ধান্তে যাবে প্রশাসন জানালেন বিভাগীয় কমিশনার। শুধু কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত নয়, চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকেও আগের মত দেখতে চান বিনোদন প্রেমীরা।
news24bd.tv নাজিম