গত দুই দশকে দেশের কোথাও নতুন কোনো পূর্ণাঙ্গ সিনেমা হল চালু হয়নি। সেই সাথে কমেছে চলচ্চিত্রের মান, কমেছে সিনেমার সংখ্যাও। আর তাই লোকসান গুণে হল বন্ধের সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন অনেকে।
এমন বাস্তবতায় হল সংশ্লিষ্টরা বলছেন প্রেক্ষাগৃহ টিকিয়ে রাখতে সিনেমা আমদানির বিকল্প নেই।
এক সময় মানুষ দল বেঁধে সিনেমা দেখতে যেতো। কিন্তু পুরোনো সেই দিন এখন আর নেই। নানা কারণে একের পর এক বন্ধ হয়ে গেছে সিনেমা হল।
রাজধানী ঢাকায় সিনেপ্লেক্সের সাথে লড়াই করে টিকে আছে মাত্র ১৪টি প্রেক্ষাগৃহ। সিনেমা হলের শহর হিসেবে পরিচিত যশোরে ২১টি প্রেক্ষাগৃহের মধ্যে টিকে আছে মাত্র ৬টি। বিভাগীয় শহর রাজশাহীতে এখন মাত্র একটি হলে নিয়মিত চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়। এই চিত্র সারাদেশের।
প্রেক্ষাগৃহ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রদর্শনের জন্য যথেষ্ট সিনেমা না পেয়ে বন্ধ আছে সারাদেশের ৮০ভাগ হল। যেসব হল টিকে আছে, সেগুলোতেও নেই সিনেমাপ্রেমীদের আনাগোনা। গত তিন ঈদেও ব্যবসা করতে না পারায় বড় ধরনের লোকসানের মুখে সিনেমা হল ব্যবসার সাথে জড়িত হাজারো কলাকুশলী।
আরও পড়ুন:
পল্লবীতে ছেলের সামনে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা: সেই মানিক 'বন্দুকযুদ্ধে' নিহত খুলনা বিদ্যুৎকেন্দ্রে ৮৫ চীনা নাগরিক করোনায় আক্রান্ত, আতঙ্কে এলাকাবাসী |
এমন বাস্তবতায় সরকারের এক হাজার কোটি টাকার ঋণ তহবিল দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি জানান সংশ্লিষ্টরা। মান সম্মত সিনেমা না বাড়লে; হল সংখ্যা আরো কমার আশঙ্কা করছেন অনেকেই।
news24bd.tv নাজিম