আগামী ২৪ মার্চ শেষ হবে খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় দফার সাঁজা স্থগিতের মেয়াদ। মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন পত্র এখন প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে। সরকারি শর্ত মেনে গুলশানের বাসায় গৃহবন্দী জীবন কাটছে বিএনপি নেত্রীর। দলের নেত্রীর এই বন্দী জীবনকে স্থায়ী কমিটির জ্যেষ্ঠ সদস্য খন্দকার মোশাররফ বলছেন, স্বাধীন দেশে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে জাতির জন্য পরিতাপের।
প্রায় এক বছর আগে সাঁজা স্থাগিতের সরকারি আদেশ হাতে পেলে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গুলশানের বাসা- ফিরোজায় ফেরেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
এরপর আরেক দফা স্থগিত হয় দণ্ডের মেয়াদ। তৃতীয় দফায় দুই শর্তের একটি শিথিল ও একটি বহাল রেখে তাঁর শাস্তি স্থগিতের আদেশ বলবৎ রাখতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে পরামর্শ দেয় আইন মন্ত্রণালয়। আবেদন এখন প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির অপেক্ষায়।
অভাব দুর হবে, বাড়বে ধন-সম্পদ যে আমলে
সূরা কাহাফ তিলাওয়াতে রয়েছে বিশেষ ফজিলত
করোনার ভ্যাকসিন গ্রহণে বাধা নেই ইসলামে
কারাবন্দী থেকে গৃহবন্দী- খালেদা জিয়ার গেল এক বছরের যাপিত জীবনকে এভাবেই আখ্যায়িত করছেন তার দলের নেতারা। গুলশানের বাসায় পুলিশের পাহাড়া নেই। তবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা রক্ষার কর্মী আছেন। নিয়ম করে প্রতিদিন ভোরে, সূর্যাদয়ে উত্তোলন করা হয় দলীয় পতাকা।
স্বাধীনতা সুবর্ণ জয়ন্তীতে বিএনপি চেয়ারপার্সনের এই কারাবরণকে দুঃখজনক- বলছেন সিনিয়র নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির পর রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষর করলেই ৩য় দফায় আরো ছয় মাসের সাঁজা স্থগিতের আদেশ জারি হবে খালেদা জিয়ার। আরো ছয় মাস কারাগারের বাইরে শর্ত সাপেক্ষে মুক্তো জীবন কাটাতে পারবেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী।
news24bd.tv আয়শা