বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের এক বছর আজ। ২০২০ সালের এই দিনে দেশে সনাক্ত হয়েছিল নোভেল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ৩ জন রোগী। নানা চড়াই উৎরাই পেরিয়ে সংক্রমণ কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও স্বাস্থ্য বিধি না মানায় আবারও বাড়ছে সংক্রমণ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলছেন, নিয়ম মেনে চললে বর্তমান করোনা পরিস্থিতির তুলনায় আরও ভালো অবস্থানে থাকতে পারতো বাংলাদেশ।
৮ মার্চ ২০২০। দুপুরে আইইডিসিআরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলন বাংলাদেশের জন্য নিয়ে এলো এক দু:সংবাদ। সেদিন দেশে সনাক্ত হয় করোনায় আক্রান্ত ৩ জন রোগী।
নানা প্রতিকূলতায় শুরু হল করোনার সাথে বসবাস।
নারীর কর্মসংস্থান হলেও বেড়েছে নির্যাতন নিপীড়ন
অস্তিত্ব রক্ষায় এখনো সংগ্রামী নারী, তবে আজো ন্যয্যতা আর নিরাপত্তা বঞ্চিত
সাইবার অপরাধের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী নারীরা
এই এক বছরে বাংলাদেশে সনাক্ত ছাড়িয়েছে সাড়ে পাঁচ লাখ। ১৮ই মার্চ আসে প্রথম মৃত্যুর খবর। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে প্রায় সাড়ে আট হাজার। তবে সুস্থ হয়েছেন পাঁচ লাখেরও বেশী।
বর্তমানে সংক্রমনের হার কম তবুও সন্তুষ্ট নন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক।
প্রতিদিন নানা দু:সংবাদের মাঝে আশার গল্পটা শুরু হয় বিশ্বের দশম রাষ্ট্র হিসেবে টিকা প্রয়োগ শুরু করা নিয়ে। এবছরের ৭ ফেব্রুয়ারী থেকে সারাদেশে শুরু হয় গণটিকাদান।
সম্প্রতি আবারও বাড়ছে সংক্রমণের হার। অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলছেন, স্বাস্থ্য বিধি না মানাই এর প্রধান কারণ।
চুড়ান্ত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরিতে দেশের অন্তত ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দিতে কাজ করে যাচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ। এরপর পৃথিবী থেকে করোনা বিদায় নিবে কি না সে প্রশ্নের উত্তর এখনও অজানা।
news24bd.tv/আয়শা