নিরাপদ ও বিষমুক্ত কাস্মেরি আপেল কুলের বাগান করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন ফরিদপুরের তরুণ উদ্দ্যোক্তা মফিজুর রহমান মাফি। মফিজুর জানান, গেল বছরের মত এ বছরও তার আশানুরুপ কুল উৎপাদন হবে। বর্তমানে বাজারে আপেল কুলের দরও বেশ চড়া।
এ কারণে এ বছরও ৬০-৭০লাখ টাকার কুল ও দেড় কোটি টাকার কুলের চারা বিক্রির আশা করছেন তিনি।
ফরিদপুর সদর উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের তরুণ উদ্দ্যোক্তা মফিজুর রহমান মাফি। গেল বছর ৮বিঘা জমিতে কাস্মেরি আপেল কুলের চারা রোপন করেন তিনি। গাছ লাগানোর ৯ মাসের মাথায় প্রথম কুল ধরতে শুরু করে।
মফিজুর রহমান জানান, এবছরও তার বাগানে আশানুরুপ কুল উৎপাদন হবে। আবার এই বাগানের গাছ থেকেই কাটিং করে তৈরী করা হচ্ছে নতুন চারা। চলতি মৌসুমে কুল ও চারা বিক্রি করে প্রায় ২ কোটি টাকা আয় হবে এমন আশা করছেন তিনি।
মফিজুর শুধু নিজে স্বাবলম্বী হননি, তার বাগানে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছেন অনেকে মফিজুরের সফলতা দেখে কুল বাগান করতে আগ্রহী হয়ে উঠছেন এ অঞ্চলের শিক্ষিত যুবকরা।
ছেলের প্রেমিকাকে রাত জেগে পাহারা দিলেন বাবা
পানি পানে আসা কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যা ও মাটিচাপা
সৌদি যাত্রীর ছোট ব্যাগ থেকে মিলল ৫ কেজি স্বর্ণ
সংশ্লিষ্ট বলছেন, এ ফলটি লাভজনক হওয়ায় প্রতি বছরই এর আবাদ বাড়ছে। কুল চাষ প্রসারের লক্ষ্যে সব ধরণের সহায়তা করা হবে।
ফরিদপুর জেলায় এ বছর ২৩০ হেক্টর জমিতে কুল চাষ করা হয়েছে। যা থেকে প্রায় ২হাজার ৭শত মেট্রিক টন কুল উৎপাদিত হবে।
news24bd.tv / কামরুল