চাঁদপুরের চরাঞ্চলে সাথী ফসলে আগ্রহী হয়ে উঠেছে কৃষক। হাইমচর উপজেলার নীলকমল ইউনিয়নের বিভিন্ন চরের সাথী ফসলের আবাদ হচ্ছে সবচেয়ে বেশি।
এই পদ্ধতি প্রচার ও প্রশিক্ষণ দিয়ে পুরো জেলায় কৃষকদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া হলে ফসল উৎপাদন বহু গুণ বৃদ্ধি পাবে আশা কৃষি বিভাগের।
চাঁদপুরের দুর্গম চরাঞ্চলে একই জমিতে একসাথে মরিচ, পেঁয়াজ, রসুন আবাদ করছেন চাষিরা।
গেল বছরের বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে প্রায় প্রতিজন কৃষক ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ জমিতে এমন সাথী ফসল চাষাবাদের কথা জানান।
ক্রাইস্টচার্চে পৌঁছেছে টাইগাররা
স্পেনে ঢুকতে অভিবাসীর অভিনব পন্থা
গোয়েন্দাদের ব্যর্থতাতেই ক্যাপিটলে হামলা
মিয়ানমারের ১০৮৬ নাগরিককে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিভিন্ন পরামর্শসহ সরকারির প্রণোদণার আশ্বাস দিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা। চলতি বছর চাঁদপুর জেলার দেড় থেকে দুই হাজার হেক্টর জমিতে সাথী ফসল আবাদ হয়েছে।
news24bd.tv নাজিম