নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের একলাশপুরে নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনায় রিমান্ড শেষে প্রধান আসামি বাদল ও ৫নং আসামি সাজু আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
তবে মামলার ৯নং রহমত উল্লাহকে রিমান্ড শেষে আদালতে তোলা হলে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি না দেওয়ায় তাকে জেলাা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন:
সেই চার শিশুর বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা স্থগিত
রবিবার সন্ধ্যায় সাড়ে ৭টায় জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌসুলি (পিপি) গুলজার আহমেদ জুয়েল জানান, সিনিয়র চীপ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাশফিকুল হকের খাসকামরায় প্রধান আসামি বাদল ও চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নবনীতা গুহ'র খাসকামরায় ৫নং আসামি সাজু ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
এরআগে, রবিবার সকালে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) নোয়াখালী ইন্সপেক্টর মোস্তাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে একলাশপুর ইউনিয়নের জয়কৃষ্ণপুর গ্রামে নির্যাতনের শিকার ওই নারীর ঘর থেকে জামা-কাপড়, বালিশ, বিছনার চাদর সহ মামলার বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেছেন।
পরে স্থানীয় লোকজনকে স্বাক্ষী করে আলামতগুলোর জব্দ তালিকা প্রস্তুতের পর জেলা পিবিআই কার্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়। এসময় এ ঘটনায় নির্যাতিত নারীর দায়ের করা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই এর জেলা কার্যালয়ের পরিদর্শক মামুনুর রশিদ পাটোয়ারি উপস্থিত ছিলেন।
এনিয়ে এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় মোট ৭ আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
news24bd.tv কামরুল