চলচ্চিত্র নির্মাতা তারেক মাসুদ। যার সৃজনশীলতায় ছিলো বিচক্ষণতা, আর মানসপটে ছিলো গণতান্ত্রিকবোধ, অসাম্প্রদায়িক চেতনা এবং মানবতাবাদ। একটু একটু করে যখন আলোর মুখ দেখছিলো রুপালি পর্দা ঠিক তখন, জীবনের রানওয়ে থমকে যায় এই নির্মাতার। থমকে যান দীর্ঘদিনের সহকর্মী সাংবাদিক ও চিত্রগ্রাহক মিশুক মুনীরও।
চলচ্চিত্র এবং তারেক মাসুদ নাম দুটি যেনো জড়িয়ে আছে একে অন্যকে। কারণ ব্যক্তি তারেক মাসুদের ধ্যান জ্ঞানে বিচরণ করতো একমাত্র চলচ্চিত্র। মাদ্রাসায় লেখাপড়া করা এ মানুষটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ওঠার আগ পর্যন্ত দেখেননি কোনো সিনেমা। অথচ তাঁর সৃজনশীলতা চলচ্চিত্র অঙ্গণকে দিয়েছে আদম সুরত, মুক্তির কথা, মুক্তির গান, নারীর কথা, নরসুন্দর, মাটির ময়না, অন্তর্যাত্রা, রানওয়ে’র মতো চলচ্চিত্র।