ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় উল্লেখ করে স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, স্বৈরাচারী আর স্বেচ্ছাচারী শাসনের ঘৃণ্য, নিকৃষ্ট ও নিষ্পেষণের মধ্যযুগীয় রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার গণ বিদ্রোহ নতুন সমাজ বিনির্মাণের সুযোগ এনে দিয়েছে।
তিনি বলেন, রাষ্ট্রের মালিকানা জনগণের হাতে তুলে দেয়ার উপযুক্ত সময় প্রস্তুত। প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে সমগ্র জনগণ গণবিদ্রোহে শামিল হয়ে বাংলাদেশে নবতর বাস্তবতা হাজির করেছে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সার্বিক সহযোগিতা করে প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনাকে এগিয়ে নিতে হবে।
শনিবার জেএসডি কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক মণ্ডলীর সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন। উত্তরার বাসভবনে সম্পাদক মণ্ডলীর সভায় সভাপতিত্ব করেন দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।
সভাপতির বক্তব্যে শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, রক্তাক্ত জুলাই হত্যাকাণ্ডের খতিয়ান দ্রুত বিশ্ববাসীর সামনে প্রকাশ করতে হবে। এই খতিয়ান প্রকাশের মধ্য দিয়ে পতিত সরকারের ভয়াবহ নৃশংসতা এবং বর্বরতার মাত্রা উন্মোচিত হবে।
সভায় বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সহ-সভাপতি তানিয়া রব, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, অ্যাডভোকেট বিকাশ চন্দ্র সাহা, মোশারফ হোসেন, লোকমান হাকিম, মতিউর রহমান মতি, ইউসুফ সিরাজ খান মিন্টু, মোহাম্মদ আমির উদ্দিন, এস এম সামছুল আলম নিক্সন, ইকবাল খান জাহিদ, আনোয়ারুল কবির মানিক, অধ্যক্ষ আব্দুল মোতালেব, মোশারেফ হোসেন মন্টু, মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল, আবদুল মান্নান মুন্সী, কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু, আবদুল্লাহ আল মামুন, মফিজুল ইসলাম মহি, সফিকুর রহমান বাবর, কামরুল আহসান অপু, আবদুল কাইয়ুম ভুঁইয়া, আজম খান, ফারজানা দিবা, সৈয়দ বিপ্লব আজাদ, মীর জিল্লুর রহমান, নুর রহমান, আফসার আলী, ক্যাপ্টেন শহীদ উদ্দিন মাহবুব, রফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ এহসান ভূঁইয়া, মোহাম্মদ মোস্তাক প্রমুখ।
