বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস আজ। অটিস্টিক শিশুরা এখন আর বোঝা নয়, সুযোগ পেলে তারাও বিকাশ ঘটাচ্ছেন প্রতিভার।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরম মমতায় যত্ন আর প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ পেলে অটিটিস্টক এই শিশুরাও রাখতে পারে দেশের উন্নয়নে অবদান।
উন্নয়ন দৌড়ে অপ্রতিরোধ্য বাংলাদেশের বোঝা হয়ে নয়, সুযোগ চায় বিশেষ বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন এই শিশুরা।
ঠিক কি কারণে অটিজম সমস্যা দেখা দেয়, তা নিয়ে গবেষণা চলছে এখনো। তবে চিকিৎসকরা বলছেন, অটিজম প্রতিরোধে গর্ভধারণের আগে এবং প্রসব পরবর্তী সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
আচার আচরণে শৈশবেই বোঝা যায় শিশুটি বিশেষ বৈশিষ্টসম্পন্ন কিনা। অনেক সময় বোঝা ভেবে তাকে লুকিয়ে রাখতে চায় পরিবার, সমাজ। কিন্তু বদলাচ্ছে ভাবনা। সময় এসেছে এখন ট্যাবু ভেঙে কথা বলার।
ব্রি. জে.( অব.) অধ্যাপক ডা. আজিজুল ইসলাম জানান, বেশিরভাগ অটিটিস্টক শিশুই মেধাবী। চিকিৎসকদের মতে প্রয়োজনীয় সব কিছু করা গেলে অটিস্টিক শিশুরাই পরিণত হতে পারে দক্ষ জনসম্পদে।
news24bd.tv/রিমু