নানা সংকটে পাঁচ দশকেও ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি দেশের পর্যটন খাত। বেহাল যোগাযোগ ব্যবস্থা, নিরাপত্তাহীনতা, আধুনিক সুযোগ-সুবিধার দুষ্প্রাপ্যতা ও ব্যয়বহুল যাত্রায় মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে দেশি-বিদেশি পর্যটকরা। অথচ করোনার প্রাদুর্ভাবের পরও বিভিন্ন দেশের আয়ের বড় খাত এখন পর্যটন শিল্প। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সান্ধ্যকালীন বিনোদন আর অবকাঠোমোগত সংকটে পিছিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
সাগর-পাহাড় আর সবুজের মিতালীর নৈস্বগের বাংলাদেশ। কিন্তু অপার সম্ভবনার এমন পর্যটন খাত বাস্তবতায় হাঁটছে খুড়িয়ে খুড়িয়ে।
চায়ের শহর মৌলভীবাজারের কথা ধরা যাক।
পর্যটকদের কাছে আকর্ষনীয় কক্সবাজার, সেন্টমার্টিন, পাবত্য অঞ্চল, সিলেট, সুন্দরবনের মতো নৈসর্গিক স্থান। কিন্তু সেখানেও নানা সীমাবদ্ধতায় খুব বেশি দেখা নেই বিদেশি পর্যটকের বরং দিন দিন কমছে। অথচ মহামারি করোনার মতো প্রতিকূলতা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত-নেপাল-ভুটানের পর্যটন।
এমন বাস্তবতায় আবারো এলো বিশ্ব পর্যটন দিবস। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ খাতকে আকর্ষণীয় করতে নিতে হবে দ্রুত সময়ে বাস্তবায়ন যোগ্য পদক্ষেপ।
আরও পড়ুন
সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
অবসান ঘটতে যাচ্ছে আঙ্গেলা ম্যার্কেলের
বিদেশি পর্যটকদের টানতে কক্সবাজারে ফরেন জোনের কাজ চলছে জানিয়ে বেসরকারী বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী বলছেন, দ্রুতই সংকট কেটে যাবে এ খাতের।
দ্য ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিল বলেছে, বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস মহামারির কারণে গেলো দুই বছরে পর্যটন খাতের অন্তত পাঁচ কোটি কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। বাংলাদেশেও সে সংখ্যা কয়েক হাজার।
news24bd.tv রিমু