এক মাস পরই ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের তৈরি পোশাক খাত। আগস্ট মাসের হিসেবে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি প্রায় ১২ শতাংশ। তবে এর আগের মাসের নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির কারণে অর্থবছরের মোট প্রবৃদ্ধি এখনও নেতিবাচক। উদ্যোক্তারা বলছেন, লকডাউনের মধ্যেও কারখানা খুলে দেয়ায় ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে রপ্তানিতে।
দেশের সবচেয়ে বেশি রপ্তানি আয় করা তৈরি পোশাক খাতের জন্য ভালো যায়নি জুলাই মাস।
একদিকে কমেছে রপ্তানি আয়, হয়নি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন আবার রপ্তানির দ্বিতীয় স্থান খোয়া গেছে ভিয়েতনামের কাছে। সব মিলে আগস্ট মাসের দিকে তাকিয়ে ছিলেন রপ্তানিকারকরা।
আরও পড়ুন:
পর্ন ভিডিও বানানোর সেই কাহিনী জানালেন পরী
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগে মেয়র তাপসের কুশপুত্তলিকা দাহ
নাটোরে সড়কে গেল মুক্তিযোদ্ধার প্রাণ
গয়েশ্বর বললেন, আওয়ামী লীগ ফুল স্টপ হয়ে যাবে
আশার কথা, একমাসের মাথায় ব্যবধানে প্রবৃদ্ধিতে এসেছে দেশের পোশাক রপ্তানিতে। বিজিএমইএর দেয়া হিসেব বলছে, আগস্ট মাসে মোট রপ্তানি হয়েছে ২৭৫ কোটি মার্কিন ডলার। যার মধ্যে ওভেন রপ্তানি ১১৫ কোটি আর নিট রপ্তানি ১৬০ কোটি ডলার। আগের বছরের আগস্টের হিসেবে প্রবৃদ্ধি ১১.৫৬ শতাংশ। ভালো প্রবৃদ্ধিতে স্বস্তি ফিরেছে রপ্তানিকারকরদের।
উদ্যোক্তারা বলছেন, মহামারিতে বিশ্বব্যাপী কমে গেছে পোশাকের দাম। তাতে বেশি পরিমাণে রপ্তানি করেও টাকার অংক কম হচ্ছে। এছাড়া একযুগ পর ভিয়েতনামের কাছে খোয়া গেছে বিশ্ববাজারে রপ্তানির দ্বিতীয় স্থান। সবমিলে এই সময়ে রপ্তানি বাড়ানোর দিকেই মনোযোগ তাদের।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রপ্তানির প্রধান গন্তব্যগুলোয় করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসায় আরো বাড়বে পোশাকের চাহিদা। অর্ডার ধরতে উদ্যোক্তাদের দেশের অভ্যন্তরে কাঁচামাল তৈরি ও উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধির পরামর্শ দিচ্ছেন তারা।
এছাড়া পোশাক শিল্প মালিকদের শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দেওয়ার পরামর্শও বিশেষজ্ঞদের।
news24bd.tv তৌহিদ