সাইবার অপরাধ। এর সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী নারীরা। বিভিন্ন গবেষণা প্রতিবেদন বলছে বয়স ভেদে এর শিকার ৭০-৮০ শতাংশ পর্যন্ত। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী বলছে, প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলছে নারীর প্রতি সহিংসতা।
দ্বাদশ শ্রেনীতে লেখাপড়া চলাকালীন স্মার্টফোন হাতে পেয়েছিলেন আইরিন। ইন্টারনেট ব্যবহারে অসচেতন থাকায় প্রথমে হ্যাকিং পরে ব্ল্যাকমেইলের শিকার হন তিনি।
আইন ও শালিস কেন্দ্রের তথ্য মতে বাংলাদেশে ৮০ শতাংশ মেয়ে শিশু অনলাইনে হয়রানীর শিকার। সাইবার ক্রাইম এ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের তথ্যমতে দেশের মোট সাইবার অপরাধের ৭০ শতাংশই নারী কেন্দ্রীক।
নারীর কর্মসংস্থান হলেও বেড়েছে নির্যাতন নিপীড়ন
অস্তিত্ব রক্ষায় এখনো সংগ্রামী নারী, তবে আজো ন্যয্যতা আর নিরাপত্তা বঞ্চিত
৭ই মার্চের অনুষ্ঠান থেকে বেড়িয়ে গেলেন অথিতিরা
ডিএমপির সাইবার ক্রাইম বিভাগ বলছে, ২০১৬ সাল থেকে সাইবার জগতে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতি বছর দ্বিগুন হারে বাড়ছে।
তথ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, সাইবার অপরাধের শিকার হওয়া নারীদের সামাজিক ভাবে হেয় করার বিষয়টি আরও উদ্বেগজনক।
তবে এমন নারীদের সহায়তা দিতে গড়ে উঠেছে কিছু সামাজিক সংগঠন। যারা নারীদের এমন বাস্তবতায় মানসিক সহায়তার পাশাপাশি কাজ করে যাচ্ছে সচেতনতা তৈরিতেও।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশ্বের অর্ধেক মানব সম্পদ নারী। কাজেই সাইবার অপরাধ প্রতিরোধ করা গেলে নারীরাও উন্নয়নে রাখতে পারে বড় ভূমিকা।
news24bd.tv/আয়শা