শস্যভাণ্ডার খ্যাত নওগাঁয় এক সময় ছোট চালকলগুলো প্রাণবন্ত ছিল। তবে অটোরাইস মিলের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক হাসকিং মিল। মালিকদের অনেকে ভিন্ন ব্যবসা শুরু করেছেন আর শ্রমিকরা জীবিকার তাগিদে বদলেছেন পেশা। তবে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য সরকারের সহযোগিতা চান হাসকিং মিল মালিকরা।
ধানকেন্দ্রিক জেলা হওয়ায় এক সময় প্রচুর ছোট ছোট চালকল গড়ে ওঠে নওগাঁয়। কয়েক বছর আগেও এ জেলায় প্রায় ১২০০ হাসকিং মিল ছিল। যেখানে প্রায় ৩০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান ছিল।
বর্তমানে এসব হাসকিং মিলের পাশাপাশি ৫৫টি অটো রাইস মিল চালু হয়েছে।
আইপিএল বেছে নেয়া সঠিক সাকিবকে বললেন হারশা ভোগলে
নিউজিল্যান্ড সফরে টাইগারদের দল ঘোষণা
এসব মিল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা। ছোট মিলের জন্য কম বরাদ্দ দেয় সরকার। এসব মিল চালুর জন্য সরকারের কাছে আর্থিক সহযোগিতা চান সংশ্লিষ্টরা।
হাসকিং মিলগুলো চালুর বিষয়ে সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে এমন প্রত্যাশা মালিকদের।
news24bd.tv নাজিম