সবজি রপ্তানিতে নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছে বাংলাদেশ। এক দশকের ব্যবধানে এ খাতে রপ্তানি আয় বেড়েছে প্রায় চার গুণ। করোনার ধাক্কায় কিছুটা বাঁধা পড়লেও সবজি রপ্তানিতে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে বলে মত ব্যবসায়ী ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের। সংস্থাটির হিসাবে দেশে এখন ৬০ ধরনের ও ২০০টি জাতের সবজি উৎপাদন হচ্ছে।
একসময় টমেটো, শিম, কিংবা কপির মতো সবজি পেতে শীতকালের জন্য অপেক্ষা করতে হতো। তবে এখন সময় পাল্টেছে। বছরজুড়ে ২০ থেকে ২৫ জাতের সবজি বাণিজ্যিকভাবে চাষ করছেন কৃষকরা।
চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে সারাদেশে ৯ লাখ ২১ হাজার হেক্টর জমিতে শীত ও গ্রীষ্মকালীন সবজি চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। সংস্থাটি আশা করছে, করোনার মধ্যেও এবার এক কোটি ৯৭ লাখ টন সবজি উৎপাদন হবে। অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত ১৫ বছরে দেশে নীরব বিপ্লব ঘটেছে সবজি চাষাবাদে।
যে তাসবিহ পাঠ করলে অধিক নেকি লাভ ও গোনাহ মাফ হয়
কাজী হায়াতের ছবির সেই পাগলী এখন কোথায়?
‘আমেরিকা-ইসরাইল কৌশলগত অচলাবস্থার সম্মুখীন হয়েছে’
ট্রাম্পের শয্যাসঙ্গী হওয়া ছিল সবচেয়ে বিরক্তিকর, দাবি পর্নতারকার
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এফএও-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, সবজি উৎপাদনের হার বৃদ্ধিতে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। উৎপাদনের পাশাপাশি সবজি রপ্তানিও বাড়ছে প্রতিবছর। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি।
হিসাব বলছে, গত অর্থবছরে ১৬ কোটি ৪০ লাখ ডলারের সবজি রপ্তানি হয় বাংলাদেশ থেকে। এর আগের অর্থবছরে যা ছিল ৯ কোটি ৯৭ লাখ ডলার। আর এক দশক আগেও এই রপ্তানি ছিল চার কোটি ৬৮ লাখ ডলার। অর্থাৎ এক দশকের ব্যবধানে রপ্তানি আয় বেড়েছে প্রায় ৪ গুণ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যমতে, দেশে বর্তমানে পৌনে দুই কোটি কৃষক পরিবার রয়েছে। যাদের সবাই কমবেশি বাড়ির উঠোন বা খালি জায়গায় সবজি চাষাবাদ করছেন।
news24bd.tv আয়শা