রাজধানীবাসীকে যানজট থেকে মুক্ত করতে আসছে সার্কুলার ট্রেন । ৮১ কিলোমিটার এই ট্রেন চলবে রাজধানীর চারপাশ দিয়ে। এরই মধ্যে খসড়া সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন জমা হয়েছে। রেল মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন জানান, সার্কুলার ট্রেন চালু করতে পারলে নগরবাসী পাবে যানজট থেকে স্বস্তি।
রাজধানী ঢাকা আর যানজট একে অন্যের পরিপূরক শব্দ। যানজটের কারণে সৃষ্ট মেগাসিটি ঢাকায় বসবাসরত ও আসা যাওয়া করা নাগরিকদের হাজার হাজার কোটি টাকার কর্মঘণ্টা প্রতিদিন নষ্ট হচ্ছে।
নগরবাসীকে যানজটের হাত থেকে মুক্তি দিতে নতুন প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার।
সার্কুলার রেললাইন টঙ্গী থেকে শুরু হয়ে পুরো ঢাকা ঘুরে আবার ইজতেমা মাঠে এসে শেষ হবে। এর মধ্যে সদরঘাটর, কামরাঙ্গীচর ও সিদ্দিরগঞ্জ ষ্টেশন হবে আন্ডারগ্রাউন্ড।
কাশ্মির হবে স্বাধীন: ইমরান খান
প্রতিবেদন অনুযায়ী রেললাইনের দৈর্ঘ্য হবে ৮১ কিলোমিটার। এর মধ্যে ৯.৯ কিলোমিটার হবে মাটির নিচ দিয়ে। বাকি ৭০.৯৯ কিলোমিটার হবে এলিভেটেড। স্টেশনগুলোর মধ্যে ১২টি হবে ট্রান্সফার স্টেশন ও ১১টি ট্রানজিট স্টেশন।
এ ট্রানজিট স্টেশনগুলো বিআরটি ও মেট্রোরেলের সঙ্গে যুক্ত করবে। সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৮৩৭ কোটি ৩০ লাখ ডলার যা বাংলাাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৭১ হাজার কোটি টাকা। )
রাজধানীতে এমন প্রকল্প চ্যালেঞ্জ হলেও সকরের সাথে সমন্বয় করেই বাস্তবায়ন করার কথা জানান রেলমন্ত্রী। সার্কুলার ট্রেন চালু হলে রাজধানীর পরিবহনের উপর অনেকটা চাপ কমবে এমনকি নগরবাসীও পাবে যানজট বিহীন রাজধানী, দাবি রেলমন্ত্রীর।
প্রতিবেদন অনুযায়ী আগামী ২০২২ সালে কাজ শুরু হবে সার্কুলার ট্রেনের, শেষ হবে ২০২৮ সালে।
news24bd.tvআয়শা