দেশের অভ্যন্তরে মোটরবাইক উৎপাদন ও রপ্তানি বাড়াতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে উদ্যোক্তারা। অবশ্য এজন্য সিসি সীমাবদ্ধতা দূর করে নীতি সহায়তাও চাই তাদের। দেশীয় মোটর বাইক উৎপাদনকারি প্রতিষ্ঠান রানারের কারখানা ঘুড়ে দেখা যায় করোনার চাপ কাটিয়ে আবারো পুরোদমে উৎপাদন শুরু হয়েছে।
নান্দনিক রঙ আর ডিজাইনের হাজারো মোটর বাইক সাজিয়ে রাখা হয়েছে বাজারে ছাড়ার অপেক্ষায়।
অবশ্য কাজটি মোটেই সহজসাধ্য নয়, কারখানা ঘুরে দেখা যায় পূনাঙ্গ মোটরবাইক দেখতে যত সুন্দর ততই কঠিন তৈরির প্রক্রিয়াটি। কয়েকটি ধাপে তৈরি হচ্ছে মোটর সাইকেলের যন্ত্রাংশ।
আ.লীগ প্রার্থীকে হারিয়ে নৈশ্যপ্রহরী এখন মেয়র!
সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার
ওই ছাত্রীকে প্রথমে ‘রেস্তোরাঁর ওয়াশরুমে পরে বাসায় নিয়ে ধর্ষণ’
আশার কথা নেপালসহ কয়েকটি দেশে বাংলাদেশের মোটরবাইক রপ্তানি হচ্ছে নিয়মিত। অবশ্য দেশের বাজারে সিসি সিমাবদ্ধতার কারনে ভালো মানের বাইক তৈরিতে সাহস পাচ্ছেনা উদ্যোক্তারা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চীন থেকে যেসব উৎপাদনকারিরা সরে আসবে তাদের কারখানা বাংলাদেশে নিয়ে আসতে প্রচেষ্টা চালাতে হবে সরকারকে। দেশের সস্তা শ্রম ব্যবহার করে যাতে মোটরবাইক উৎপাদন বাড়ানো যায় সেই দিকেও নজর দিতে হবে।
পাশ্ববর্তী দেশ ভারতও আশির দশকে নিজ দেশে উৎপাদনে ব্যাপক জোর দেয়। প্রায় ৪০ বছরের প্রচেষ্টায় তারা এখন বড় রপ্তানিকারক। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতেও চেষ্টা চালাচ্ছেন উদ্যোক্তারা।
news24bd.tv আয়শা