রুপালি আলোর নিচে সাদাকালো জীবন আবদুল মান্নানের

Other

চলচ্চিত্রের রুপালি আলো অনেকের জীবনকে রঙিন করলেও এখনো সাদাকালো হয়ে আছে দীর্ঘ প্রায় ৪৫ বছর ধরে এফডিসিতে ঝালমুড়ি বিক্রি করা আবদুল মান্নানের জীবন। এতবছর কঠোর পরিশ্রম করেও ভাগ্যের চাকা ঘোরাতে পারেননি তিনি। একদিকে চলচ্চিত্রের বর্তমান মন্দা অবস্থা তার সাথে জীবনের চিত্রনাট্যে যোগ হয়েছে শারিরীক অসুস্থতা। তবে এবার ফিরে যেতে চান নিজ গ্রামে।

কিন্তু তাতেও বাধা হয়ে আছে অর্থ। এমন বাস্তবতায় সেই ঝলমলে আঙিনার কেউ কী এগিয়ে আসবেন।  

১৯৭২ সাল। পরিচালক মহসিনের বাসায় ১০ টাকা বেতনের চাকুরি দিয়ে ঢাকায় কর্মজীবন শুরু করেন আবদুল মান্নান মোল্লা।

তবে ৪৫ বছর ধরে তার  ঠিকানা চলচ্চিত্রের আঁতুড়ঘর বিএফডসি। পেশায় একজন ঝালমুড়ি বিক্রেতা।

চলচ্চিত্রের স্বর্ণালী যুগে ব্যবসা ভালো গেলেও এখন সারাদিনে থাকেনা তেমন বেচাবিক্রি। নিজের চোখের সামনে অনেকের আকাশ ছোঁয়া দর্শকপ্রিয়তা দেখেছেন সেই সাথে দেখেছেন অনেকের ভাগ্য রুপালি পর্দার গল্পের মতোই বদলে যেতে। কিন্তু তার জীবনের গল্পটাই বদলায়নি।

দীর্ঘ প্রায় ৪৫ বছর কঠোর পরিশ্রম করেও ভাগ্যের চাকা ঘোরাতে পারেননি আব্দুল মান্নান।  


ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে কাজলের সাথে যা করতেন শাহরুখ

চিঠির মাধ্যমে তিউনিশিয়ার প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা

দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ ‌জুমার দিনে ‘সূরা কাহাফ’ তেলাওয়াতের ফজিলত


 

দু:খ প্রকাশ করেন চলচ্চিত্রের বর্তমান অবস্থা নিয়েও।

আবদুল মান্নান এ পর্যন্ত ত্রিশের অধিক সিনেমায় এক্সট্রা শিল্পী হিসেবে কাজ করেছেন। রঙিন দুনিয়ার সাথে জীবনের বেশিরভাগ সময় কাটানোর পর প্রায় ধুসর তার নিজের জীবনের পান্ডুলিপি। যেখানে শেষ প্রান্তে এসে নিজ গ্রামে ফিরতে চাইলেও অন্নের হিসাবটাই মিলছে না একজন আব্দুল মান্নান মোল্লার।

news24bd.tv/আলী