উদ্বোধনের এক বছর যেতে না যেতে নষ্ট হয়ে গেছে কুড়িল ফ্লাইওভারের বাতিগুলো। ফলে ফ্লাইওভার দিয়ে রাতে যানবাহন চলাচলে, গাড়ির হেডলাইটের আলোই একমাত্র ভরসা।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ ফ্লাইওভারে সন্ধ্যার পর নেমে আসা ভুতুড়ে পরিবেশে, প্রতিদিন ঘটছে নানা দুর্ঘটনা।
কুড়িল উড়ালসেতু যা কুড়িল ফ্লাইওভার নামেই সুপরিচিত।
কিন্তু উদ্ধোধনের কয়েক বছর যেতে না যেতে নষ্ট হতে শুরু করে ফ্লাইওভারের বাতিগুলো। রাতে নিকুঞ্জ কুডিল লুপ দিয়ে ফ্লাইওভারটিতে উঠতে দেখা যায় বাতি নেই এমন সারি সারি অকেজো ল্যাম্পপোস্ট।
বিমানবন্দর সড়ক থেকে ফ্লাইওভারটির একই অবস্থা।
ফ্লাইওভারের নিচের অবস্থা আরও ভয়াবহ। অন্ধকারে এখানে চলছে অপরাধীদের অবাধ বিচরণ।
রাবি উপাচার্যকে পদত্যাগের আলটিমেটাম ছাত্রজোটের
করোনায় দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৬ জনের মৃত্যু
রাবি উপাচার্যকে পদত্যাগের আলটিমেটাম ছাত্রজোটের
এদিকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রাজউকের প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলী উজ্জল মল্লিক বলেছেন, ফ্লাইওভারটি রক্ষনাবেক্ষণের দায়িত্ব সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরকে দেয়া হচ্ছে।
রাজউক ৩০৬ কোটি টাকা ব্যয়ে তিন দশমিক এক কিলোমিটার দৈর্ঘ্যর এ ফ্লাইওভারটি নির্মাণ করে। তবে তারপর এই অবকাঠামোর দিকে নজর নেই কারো।
news24bd.tv নাজিম