১৯৯১ থেকে ২০০০ সাল নির্মোহ গণতন্ত্রের যুগে ছিল বাংলাদেশ। এরপর থেকে গণতন্ত্র অবস্থান হারাতে বসেছে - এমন মন্তব্য বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল সৈয়দ মুহম্মদ ইব্রাহীমের। বঙ্গবন্ধু এবং আওয়ামী লীগকে মুক্তিযুদ্ধের প্রধান অনুষঙ্গ, হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা ও জিয়াউর রহমান বাদে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ বাস্তবায়ন সম্ভব হতো না।
লেফটেন্যান্ট সৈয়দ মুহম্মদ ইব্রাহীম তখন পাকিস্তান সেনাবাহীনির আনকোড়া এক তরুণ অফিসার।
সীমান্তের ওপাড়ে ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলা। ‘সি’ কোম্পানির দলনেতা ইবরাহিমও সহযোদ্ধাদের নিয়ে তুমুল এক যুদ্ধে অংশ নেন।
সেনাবাহীনিতে থেকেও, স্বাধীন বাংলাদেশে ৯০ এর গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে অবদান রেখেছেন। মিথ্যা, দুর্নীতি আর অর্থের দাপটকে মানুষের কল্যাণে রাজনীতি থেকে ধুয়ে ফেলতে আমূল পরিবর্তন এবং তুমুল সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করেন কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ ইব্রাহীম।
স্বাধীনতার সুফলে দেশ এগিয়েছে স্বীকার করেন সৈয়দ ইব্রাহীম, আফসোস রেখে বলেন এরচেয়েও আরো বহুদুর এগোবে দেশ- এমন স্বপ্নে বিভোর থেকেই ভয়কে জয় করে যুদ্ধ জিতেছিলেন।
'কিলার' ভাড়া করে স্বামীকে খুন করে স্ত্রী সালমা!
সৌদী আরবের পর ওমানের সঙ্গে বিমান যোগাযোগ বন্ধ
আওয়ামী লীগ নেতার বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার, আটক ২
১২ বছরের ছোট প্রেমিককেই বিয়ে করছেন অভিনেত্রী গওহর!
নিউজ টোয়েন্টিফোর / কামরুল