আপনারা সাবধানে কাজ করবেন। যেন এ রকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে, যেন কোন মায়ের কোল আর খালি না হয়- কান্নাজড়িত কণ্ঠে এভাবে বলছিলেন বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে সন্তান নাজমুলকে হারানো তার বাবা।
মঙ্গলবার বিকেলে ১২ দিন পর আগুনের ঘটনায় মারা যাওয়া সর্বশেষ মৃতদেহটি ডিএনএ প্রোফাইলিং এর মাধ্যমে সনাক্ত করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন নিহত মো. নাজমুল ইসলামের বাবা, মামাসহ স্বজনরা।
ঢামেক মর্গে মরদেহটি পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেন সিআইডি ইন্সপেক্টর মাসুদ পারভেজ। এটি বুঝে নেন মৃতের বাবা নজরুল ইসলাম। পরিবার জানায়, নাজমুলের মরদেহটি আমরা ১২ দিন পর পেয়েছি।
নাজমুল ব্রাক ইউনিভার্সিটির শেষ বর্ষের বিবিএর শিক্ষার্থী ছিল।
গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আহত হন শতাধিক। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অবহেলার অভিযোগ এনে মামলা করে পুলিশ।