দিনে দিনে স্বর্ণ চোরাচালানের অন্যতম কেন্দ্র হয়ে ওঠছে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। মধ্যপ্রাচ্য থেকে সিলেটে সরাসরি ফ্লাইট বাড়ার সাথে বাড়ছে এমন স্বর্ণের চোরাচালান। বিমানবন্দর কাস্টমসের হাতে মাঝে মাঝে বড় স্বর্ণের চালান ও বাহকেরা ধরা পড়লেও গভীর তদন্তের অভাবে মূল হোতারা থেকে যাচ্ছে ধরা ছোঁয়ার বাইরে।
গেল সপ্তাহে পাঁচদিনের ব্যবধানে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ধরা পড়ে বড় দুটি স্বর্ণের চালান।
এদিকে সময়ের সাথে সাথে কৌশল পাল্টাচ্ছে চোরাকারবারিরা। যদিও সেসব কৌশল মোকাবেলায় অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার বাড়াচ্ছে বিমানবন্দর কাস্টমস।
গত এক বছরে সিলেটে চোরাচালানের সাতটি মামলার মধ্যে মাত্র তিনটির অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে পুলিশ। বাকি চারটি এখনো তদন্তাধীন। তবে, অভিযোগপত্রে আড়ালেই থাকছে চোরাচালানের মূল হোতারা।
এদিকে, স্বর্ণ চোরাচালানের নেপথ্যে রয়েছে আন্তর্জাতিক চক্র। এসবের নেপথ্যের কারিগরদের বের করতে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কাছে সহযোগিতা চাওয়ার পরামর্শ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের।
এছাড়া অধিকতর তদন্তের পাশাপাশি স্বর্ণ চোরাচালানের নেপথ্যে যারা তাদের বের করতে আদালতের বিশেষ পর্যবেক্ষণও প্রয়োজন, মত আইন বিশেষজ্ঞদের।
news24bd.tv/রিমু