স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় সফলতার গল্পটা প্রযুক্তির। স্বাধীনতার পর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাওয়ার যেই স্বপ্ন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেখেছিলেন তা বাস্তবায়নে দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানের কাজ।
১৯৭৫ সালে রাঙ্গামাটিতে বঙ্গবন্ধু ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র উদ্বোধন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। স্বাধীন বাংলাদেশে ডিজিটাল শিল্প বিপ্লবের গল্পটা শুরু হয় সেখান থেকেই।
এরপর ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দেয় আওয়ামীলীগ। ক্ষমতায় আসলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার তথ্য-প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদের রূপ রেখায় শুরু হয় ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানের কাজ।
কঠোর নিয়ন্ত্রণ কৌশলে সরকার, হবে না ছুটি বা লকডাউন
ইতিহাস গড়ার ম্যাচে আলো ছড়ালেন মেসি
১২ দেশ থেকে ভ্রমণের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল পাকিস্তান
‘বিয়ের আশ্বাস পেয়ে’ স্বামীকে তালাক, চার বছর ধরে চলে ধর্ষণ
সারাদেশের সকল প্রান্তে ইন্টারনেট পৌঁছুবার কাজ, সাবমেরিন কেবলে যুক্ত হওয়াসহ দেশব্যাপি চলে ডিজিটাল ডিভাইস ও ইনোভেশনে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ। বর্তমানে সারাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে দশ কোটি।
দেশে মোট জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশী তরুণ তাই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার দ্বায়িত্ব তুলে দেয়া হয় তরুনদের উপর। যেই লক্ষে ২০২১ সালের মধ্যে ৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষমাত্রার খুব কাছে বাংলাদেশ।
শুধু তাই নয়, ২০১৮ সালের ১১ই মে, কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে নিজেদের স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ উৎক্ষেপণের মধ্যদিয়ে ৫৭তম দেশ হিসেবে নিজেদের নাম লেখায় বাংলাদেশ। যার মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানের স্বপ্নকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
বিটিআরসি বলছে, ২০২১ সালেই দেশে চালু করা হবে ফাইভ জি ইন্টারনেট। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের দৌড়ে যা বাংলাদেশকে রাখবে বিশ্বের বহু দেশের চেয়ে এগিয়ে।
news24bd.tv আয়শা