মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর যেনো ঢাল তলোয়ারবিহীন নিধিরাম সর্দার। বিত্তশালী সশস্ত্র মাদক সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে, তাদের অনেকটা প্রযুক্তিহীন নিরস্ত্র অবস্থায় যুদ্ধ করতে হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, অধিদপ্তরকে আধুনিকভাবে সজ্জিত করা এখন সময়ের দাবি। এই বাস্তবতায়, মহাপরিচালক জানান, অস্ত্র ও প্রযুক্তি দিয়ে সক্ষম করার বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসছে।
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সব ইউনিটই মাদক নিয়ন্ত্রণে কাজ করে, তবে বিশেষভাবে এই দায়িত্ব পালনে আছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। কিন্তু মাঠের বাস্তবতা হলো মাদক সিন্ডিকেট অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী, অস্ত্রধারী ও রাজনৈতিকভাবে মদদপুষ্ট। অন্যদিকে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিরস্ত্র ও প্রচলিত আইনে বাধা।
টিকা নেয়ার পর করোনা আক্রান্ত কাজী হায়াৎ, হাসপাতালে ভর্তি
১৫ বছরের ছেলের হাত ধরে পালালো তিন সন্তানের জননী
এবার নিহত আলাউদ্দিনের বিরুদ্ধে কাদের মির্জার অনুসারীর মামলা
শিরক থেকে বাঁচতে যে দোয়া পড়তে বলেছেন বিশ্বনবী
জাতীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের এই সদস্য বলছেন, এই শক্তি দিয়ে অধিদপ্তরের পক্ষে মাদক নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়।
মহাপরিচালকও বলছেন, অস্ত্র দেয়ার বিষয়ে ২০২০ সালের ২৭ ডিসেম্বর একটি গুরুত্বপূর্ণ সভা হয়েছে। সভায় ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এসবের বাইরেও সঙ্কট আছে। জল-স্থল ও বিমানবন্দরগুলোতে যেসব স্ক্যানার আছে, সেগুলো মাদক শনাক্ত করতে সক্ষম নয়। এই বাস্তবতায়, আধুনিক স্ক্যানার ও ডগ স্কোয়াড তৈরি এখন সময়ের দাবি।
বিশ্লেষকরা বলছেন, মূল দায়িত্বে থাকা অধিদপ্তরকে শক্তিশালী করে, তাদের যদি জবাবদিহিতার মধ্যে আনা যায়, তাহলে দীর্ঘমেয়াদে মাদক নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। news24bd.tv আয়শা