একদিকে দিতে হবে স্বাধীনতার ঘোষণা, অন্যদিকে হওয়া যাবে না বিচ্ছিন্নতাবাদী। কারণ রেসকোর্স ময়দানের লাখ বাঙালীর মাথার ওপর ছিল মেশিনগান। প্রস্তুত ছিল সেনাবাহিনী। তাই কৌশলে সাতই মার্চে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
গুলি চলেছিল পঁচিশে মার্চ রাতে। আর তাতেই নিরস্ত্র বাঙালী সশস্ত্র বাঙালীতে রূপান্তরিত হয়।
নামাজের গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত সমূহ
সূরা মুহাম্মদের বিষয়বস্তু ও মূল বক্তব্য
একদিন পরই সুর পাল্টালেন এমপি একরাম
বঙ্গবন্ধু ভাষণে ছিল চার দাবি। পাকিস্তানকে মার্শাল ল প্রত্যাহার করতে হবে, সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফেরত নিতে হবে, আগের কয়েকদিনের হত্যাকান্ডের বিচার করতে হবে এবং নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতাও হস্তান্তর করতে হবে। সেদিনের সেই ভাষণের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন তখনকার ছাত্রনেতা তোফায়েল আহমেদ। দিয়েছিলেন স্লোগান। সেদিন বঙ্গবন্ধুকে অন্যপথ দিয়ে রেসকোর্স ময়দানে নিয়ে যান তিনি।
সাতই মার্চে বঙ্গবন্ধু কি বলবেন আর কি বলবেন না তা নিয়ে গভীরভাবে চিন্তায় ছিলেন আগে থেকেই। আগের দিন শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব বঙ্গবন্ধুকে বলেন, যেন যা বিশ্বাস করেন তাই বলেন। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেনও তাই।
সেই এক ভাষণে বাংলার আপামর জনগণ এক কাতারে এসে দাঁড়ায়। গোটা দেশকে স্বাধীন করে। পৃথিবীর বুকে দেয় নতুন এক মানচিত্র।
news24bd.tv আয়শা