যতদূর চোখ যায় কেবলই দখল ও দূষণে বিপর্যস্ত এক নদীর চেহারা। এককালের স্রোতস্বিনী তুরাগ নদীর দুই পাড়ে গড়ে উঠেছে অসংখ্য অবৈধ স্থাপনা। যে যেভাবে পেরেছে দখল করেছে নদীকে। আবার উচ্ছেদ করা স্থানেই আবারো নির্মাণ করা হচ্ছে নতুন স্থাপনা।
২০১৯ সালে নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণা করে পূর্নাঙ্গ রায় প্রকাশ করে হাইকোর্ট। তাতে বলা হয় দেশের সব নদীকে রক্ষা না করতে পারলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ও পরিবেশ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
অভাব দুর হবে, বাড়বে ধন-সম্পদ যে আমলে
সূরা কাহাফ তিলাওয়াতে রয়েছে বিশেষ ফজিলত
করোনার ভ্যাকসিন গ্রহণে বাধা নেই ইসলামে
আশার কথা, আদালতের নির্দেশের পরে নদীকে রক্ষায় দ্রুতই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে শুরু করে প্রশাসন।
এ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে বুড়িগঙ্গা ও তুরাগকে ঘিরে। সরকারদলীয় দুইজন সাংসদের দখলে থাকা জমিও উদ্ধার করেছে বিআইডব্লিউটিএ। চেয়ারম্যান বলছেন, দখলমুক্ত নদীর জমির পূর্নদখল ঠেকাতে কাজ চলমান রয়েছে।
রাজধানী ঘিরে থাকা নদীগুলো দ্রুতই দখল ও দূষণের কবল থেকে মুক্তি পাবে এমন প্রত্যাশা সবার।
news24bd.tv/আয়শা