নিম্ন আদালতে বেশির ভাগ রায় ও আদেশ বাংলায় হচ্ছে। উচ্চ আদালতেও ইংরেজির পাশাপাশি বাংলায় রায় বা আদেশ লেখা বাড়ছে। উচ্চ আদালতের রায় সারা বিশ্বে উদাহরণ হিসেবে ব্যাবহৃত হওয়ায় সব রায় বাংলায় প্রকাশ করা সম্ভব নয় বলে মনে করেন অ্যাটর্নি জেনারেল। তবে ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে ইংরেজীর পাশাপাশি সব রায় বাংলায় প্রকাশ করার পরামর্শ আইনজ্ঞদের।
সংবিধানের ৩ অনুচ্ছেদের ওপর ভিত্তি করে ১৯৮৭ সালে বাংলা ভাষা প্রচলন আইন প্রণয়ন করা হয়। এ আইনের ২ ও ৩ (১) ধারায় বলা আছে, কর্মস্থলে যদি কোনো ব্যক্তি বাংলা ভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় আবেদন বা আপিল করেন, তাহলে বেআইনি ও অকার্যকর বলে গণ্য হবে।
পরমাণু সমঝোতায় ফিরতে আমেরিকাকে রাশিয়ার আহ্বান
আইএইএ-কে ইরানের চিঠি: ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রটোকল বন্ধ
আল্লাহর কাছে অধিক প্রিয় যে চার তাসবিহ
৩ ধারায় বলা আছে, কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারি এ আইন অমান্য করলে তা অসদাচরণ বলে গণ্য হবে এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। অসদাচরণের সর্বোচ্চ শাস্তি চাকরিচ্যুতি।
বিশেষ করে উচ্চ আদালতের রায় বাংলায় প্রকাশের সংখ্যা সীমিত আকারে হচ্ছে। তবে আগের তুলনায় বেশ কয়েকজন বিচারপতি বাংলায় রায় প্রকাশ করছেন। আদালতে বাংলার পূর্ণাঙ্গ ব্যবহার না হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করলেন রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা।
উচ্চ আদালতের রায় সারা বিশ্বে উদাহরণ হিসেবে ব্যাবহার হওয়ায় ইংরেজী ও বাংলা দুই ভাষায় প্রকাশের পরামর্শ সিনিয়র এই আইনজীবীর। ২০১৯ সালের ৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় বিচার বিভাগীয় সম্মেলনে ইংরেজির পাশাপাশি বাংলা ভাষায় রায় লেখার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
news24bd.tv আয়শা