সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তে ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে। জার্মানী ও যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো ২৫ জনের সবারই ডিএনএ রিপোর্ট পেয়েছে তদন্তকারী সংস্থা র্যাব। তারা জানায়, তদন্ত শেষ পর্যায়ে, দ্রুত সময়ের মধ্যেই জমা দেয়া হবে প্রতিবেদন। ৮ আসামির মধ্যে জামিনে ২ জন, বাকিরা জেল হাজতে।
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির একমাত্র ছেলে মাহির সারওয়ার মেঘ। সেই ছোট্ট মেঘ এখন চৌদ্ধ পেরিয়ে। জমাট বাধা কষ্ট এখনো চোখে মুখে।
নানি ও মামার কাছে বেড়ে উঠলেও, মেঘের জীবনে ছন্দপতন স্পষ্ট। বাবা-মাকে হত্যার সেই ভয়াবহ স্মৃতি নিজের মধ্যেই লুকিয়ে রেখেছে মেঘ। এছাড়া ঘটনার নয় বছর পরও, তদন্তে অগ্রগতি না হওয়ায় সুষ্ঠু বিচার পাওয়া নিয়ে সংশয়ে স্বজনরা।
ডিএনএ রিপোর্ট ও আলামত পর্যালোচনা করে দ্রুতই চার্জশিট জমা দেয়ার কথা জানায় র্যাব। যদিও তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে এর আগে আদালতের কাছে ৭৮ বার সময় নিয়েছে তারা।
বৃদ্ধা মাকে ঘরে তুলেন না ছেলে, ভরণপোষণের ভার নিলেন ইউএনও
কন্যাসন্তান জন্ম দেয়ায় ৩ তালাক দিলেন স্বামী
পাঠ্য বইয়ে জামায়াতকে রাজনৈতিক দল উল্লেখ করায় প্রতিবাদ
মার্কিন ঘাঁটিতে আঘাত হানা ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন ইরানের
এই মামলায় ২৫ জনের ডিএনএ রির্পোট পাঠানো হয় জার্মানী ও যুক্তরাষ্ট্রে। সবারই রিপোর্ট এখন র্যাবের হাতে। হত্যাকাণ্ডের দুই মাস পর উচ্চ আদালতের নির্দেশে মামলার তদন্তভার পায় র্যাব।
এতো বছরেও হত্যাকারীদের বিচারের আওতায় আনাতো দূরের কথা, তদন্তই শেষ হয়নি। বার বার সময় নিয়েও চার্জশিট জমা না দিতে পারা দু:খজনক বলছেন, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাসায় খুন হন মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারওয়ার ও এটিএন বাংলা টেলিভিশনের সিনিয়র প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি। পরদিন শেরে বাংলা নগর থানায় মামলা করেন রুনির ছোট ভাই নওশের আলম। আসামি করা হয় রুনির কথিত বন্ধু তানভীর রহমানসহ আট জনকে।
news24bd.tv আয়শা