করোনায় থমকে আছে দেশের বিভিন্ন স্তরের নিয়োগ পরীক্ষা। বিপুল সংখ্যক চাকরি প্রত্যাশীর সময় কাটছে চরম হতাশায়। করোনাকালে প্রায় এক বছর ধরে বন্ধ বেশিরভাগ সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নতুন নিয়োগ। বিজ্ঞপ্তির পর আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হলেও গত এক বছরে অন্তত ২০টি প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ আটকে আছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনার প্রেক্ষাপট দেশের বেকার সমস্যা বাড়াবে কয়েকগুণ। এদিকে, পরীক্ষা নিতে সরকারের সিদ্ধান্তে দিকে তাকিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
ময়মনসিংহের রুবেলের স্বপ্ন সরকারি চাকরি পাওয়া, এজন্য নিয়েছেন প্রস্তুতিও। কিন্তু বাঁধ সেধেছে মহামারী করোনা।
এমনিতেই এখনো সেশনজটপূর্ণ দেশের উচ্চশিক্ষা, চাকরির বাজারে আসতেই পেরোয় অনেকটা সময়। তার ওপর করোনায় বছর পার। চাকরির বয়স শেষের পথে অনেকেরই।
এদিকে, করোনায় দীর্ঘদিন নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ থাকায় তৈরী হয়েছে পরীক্ষা জট। আটকে আছে বিসিএস, ব্যাংকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অন্তত ২০টি নিয়োগ পরীক্ষা।
সৌরভ গাঙ্গুলীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল
একে একে শুখাইছে ফুল এবে, নিবিছে দেউটি....
করোনা পরীক্ষা করা হলো নারী ক্রিকেটারদের
ইসরাইলের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিয়েছে এই ক্ষেপণাস্ত্র
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর সালেহউদ্দীন আহমেদ মনে করেন এই পরিস্থিতি ভবিষ্যতে ভোগাবে।
নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুত শেষ করার পরিকল্পনা অনেক প্রতিষ্ঠানের, এখন অপেক্ষা সরকারি সিদ্ধান্তের।
বিবিএসের তথ্য বলছে দেশের প্রায় ৩৭ শতাংশ শিক্ষিত বেকার। এর সঙ্গে প্রতিবছর চাকরির বাজারে যুক্ত হয় প্রায় ২০ লাখ তরুণ-তরুণী। সব মিলিয়ে করোনা যে দেশের বেকার পরিস্থিতি আরো জটিল করে তুলছে, তা বলাই যায়।
news24bd.tv নাজিম