বাংলাদেশের কানাডীয়ান ভিসা প্রসেসিং সেন্টারে বায়োমেট্টিকস জমা দেয়ার অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে বানিজ্য শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করেও বায়োমে্ট্টিকস জমা দেয়ার সুযোগ পাচ্ছে না। অপরদিকে একটি অসাধু চক্র অ্যাপয়েন্ট বিক্রির ব্যবসা ফেঁদে বসেছে।
ঢাকায় কানাডীয়ান হাই কমিশন বিবৃতি দিয়ে ‘অ্যাপয়েন্ট বিক্রেতাদের’ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে সবাইকে পরামর্শ দিয়েছে।
প্রসঙ্গত, ভ্রমণ, শিক্ষা পারমিট বা ওয়ার্ক পারমিট, সুপারভিসা এবং নতুন অভিবাসী হিসেবে যারা কানাডায় যান- তাদের আঙুলের ছাপ এবং নিজের ছবি (বায়োমেট্টিকস) জমা দিতে হয়। হাইকমিশন থেকে বায়োমেট্টিকস জমা দেয়ার চিঠি পেলেই তাদের ভিসা সেন্টারে গিয়ে সেগুলো জমা দিতে হয়। সে জন্য অ্যাপয়েন্ট করে নির্দিষ্ট সময়ে আবেদনকারীদের ভিসা সেন্টারে যাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।
করোনা ভাইরাসের কারনে দীর্ঘ দিন ভিসা প্রসেসিং সেন্টার বন্ধ থাকায় বিপুল সংখ্যক আবেদনকারীর বায়োমেট্টিকস জমা দেয়া বন্ধ হয়ে যায়।
বিভিন্ন সূত্রে খবর পেয়ে বাংলাদেশের ঢাকার কানাডার হাই কমিশন গত ১৫ ডিসেম্বর এক বিবৃতি দিয়ে সবাইকে জানায়, কানাডায় যেতে বায়োমেট্টিকস জমা দেয়ার জন্য ভিসা অ্যপ্লিকেশন সেন্টারে অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে কোনো ফি দিতে হয় না। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি। তাতেও পরিস্থিতির পরিবর্তন হয় নি। আজ মঙ্গলবার হাই কমিশন আবারো বিবৃতি দিয়েছে। এবার তারা অ্যাপয়েন্ট বিক্রির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে আবেদনকারীদের পরামর্শ দিয়েছে। তথ্যসূত্র : নতুনদেশ।
'কিলার' ভাড়া করে স্বামীকে খুন করে স্ত্রী সালমা!
সৌদী আরবের পর ওমানের সঙ্গে বিমান যোগাযোগ বন্ধ
নিউজ টোয়েন্টিফোর / কামরুল