আবারও রিজেন্টের সাহেদ প্রমাণ করলেন, কেনো তাকে প্রতারক বলা হচ্ছে। বেশ কয়েকটি শারীরিক পরীক্ষার পর জানা যায়, রিমান্ডের ২য় দিন অসুস্থতার বিষয়টি ছিল সাহেদের প্রতারণার আরেকটি অংশ। দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন সাহেদ সম্পূর্ন সুস্থ। তাই হাসপাতাল থেকে তাকে সরাসরি নেয়া হয় রিমাণ্ডে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি বিভাগে বসে আসেন, বহুল আলোচিত প্রতারণার অভিযোগে দুদকের ৭দিনের রিমান্ডে থাকা রিজেন্ট চেয়ারম্যান সাহেদ।
সাংবাদিকদের উপস্থিতি বুঝতে পেয়ে সাথে সাথে যিনি হলেন শয্যাশায়ি। বিছানায় এভাবে উঠা নামা করার দৃশ্যই বলে দেয় দুদকের রিমান্ডে অসুস্থ হয়ে যাওয়া সাহেদ আসলেই কতোটা অসুস্থ।
২০১৫ সালে সাবেক ফার্মাস ব্যাংক থেকে প্রতিষ্ঠানটির অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজোশে ঋন নেন ১ কোটি টাকা।
দ্বিতীয় দিনেই দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে অনুভব করেন বুকে ব্যাথা। মঙ্গলবার সকাল ১১টায় বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালযে কয়েক দফা পরীক্ষার পর জানা যায় তিনি সম্পূর্ন সুস্থ।
ফলে হাসপাতাল থেকে-ই সরাসরি সাহেদকে নেয়া হয় দুদকের কার্যালযে। জিজ্ঞাসাবাদ চলবে হাতে থাকা রিমান্ডের, বাকি দিনের।
নিউজ টোয়েন্টিফোর/কামরুল