করোনায় বিশাল ধাক্কা লেগেছে দেশের এভিয়েশন খাতে

করোনায় বিশাল ধাক্কা লেগেছে দেশের এভিয়েশন খাতে। বছর শেষে দেশীয় প্রাইভেট এয়ারলাইন্সগুলো সেই ধাক্কা অনেকটা সামলে উঠতে পারলেও মুখ থুবড়ে পড়েছে রাষ্ট্রীয় বিমান সংস্থা- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। গেল নয় মাসে প্রতিষ্ঠানটি লোকসান গুণেছে তিন হাজার কোটি টাকারও বেশি। বিপুল সম্ভাবনা থাকা স্বত্তেও সেই ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারেনি বিমানের কার্গো পরিবহন।  

৮ মার্চ ২০২০। বাংলাদেশে প্রথম কোভিড-১৯ ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায় বিদেশ ফেরত এক বাংলাদেশীর দেহে। ২৪ মার্চ থেকে বন্ধ করে দেয়া হয় বাংলাদেশের আকাশ পথ। প্রায় তিন মাস বন্ধ থাকার পর পহেলা জুন থেকে অভ্যন্তরিন রুটে এবং ১৬ই জুন থেকে ফের আন্তর্জাতিক রুটে একে একে ফ্লাইট চালু করে বাংলাদেশ।

সীমিত পরিসরে ফ্লাইট চালু হলেও বিশাল ক্ষতি থেকে বাঁচতে পারেনি বাংলাদেশের এভিয়েশন খাত। সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। চাটার্ড কিংবা স্পেশাল ফ্লাইট পরিচালনার একচেটিয়া সুযোগ পেলেও তা কাজে লাগাতে পারেনি, অভিযোগ সংস্থাটির।

ভালোবাসা দিবসে বিয়ে করলেন নাসির

রাজধানীতে বাসায় ঢুকে মা-মেয়েসহ ৩ জনকে কুপিয়ে জখম

সৌদিতে প্রেম করে বিয়ে, স্ত্রীর স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়ে আসেন স্বামী!

গুজব ছড়িয়ে খাটাশ হত্যা

 

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বলছে, মার্চ থেকে জুন- প্রথম চার মাসেই রাষ্ট্রীয় সংস্থাটিকে অপারেটিং লস গুণতে হয়েছে ১ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। এরপর জুলাই থেকে গেল নভেম্বর- পাঁচ মাসে বিমানের অপারেটিং লস হয়েছে আরো ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে নয় মাসে লোকসানের খাতায় তিন হাজার ৩০০ কোটি টাকার হিসাব লিখেছে বাংলাদেশ বিমান।

বিমানের এমন পাহাড় সমান অপারেটিং লসের বিপরীতে খরচ কমেনি এক পয়সাও। সংস্থাটির হিসাব বলছে- আয় হোক আর না হোকে প্রতিমাসে তাদের নিট খরচ গুণতে হয় ৬২৮ কোটি টাকা।

করোনার মধ্যেও বিমান বহরে যুক্ত হয়েছে  নিত্য-নতুন আধুনিক উড়োজাহাজ। তবে সেই নতুন ডানায় ভর করে বিমান কি পারবে লাভজনকভাবে উড়তে?

news24bd.tv আয়শা