যশোরের নওয়াপাড়া বন্দরে বাড়ছে পণ্য আমদানি সেই সঙ্গে বাড়ছে রাজস্বও। কিন্তু পাল্টায় নি এ বন্দরে শ্রমিকদের জীবনমান। মজুরি, কর্মপরিবেশ, নিরাপত্তাসহ নানা বিষয়ে অভিযোগ রয়েছে তাদের। তারপরও জীবিকার তাগিদে শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন তারা। তবে, শ্রমিকদের জীবন-মান উন্নয়নে নানা পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
স্থল ও নৌ পথে পণ্য পরিবহনের সুবিধা থাকায় নব্বই দশকের শুরুতে যশোরের নওয়াপাড়ায় প্রসার ঘটে সার, খাদ্যশস্য ও সিমেন্ট ব্যবসার। নওয়াপাড়া পরিনত হয় দেশের অন্যতম বড় বিপনন কেন্দ্রে। আমদানি করা সার ও খাদ্যশস্য চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরে খালাসের পর তা ছোট ছোট কার্গোতে করে নদীপথে নওয়াপাড়া বন্দরে আনা হয়। এই বন্দরে কাজ করেন প্রায় ২০ থেকে ২২ হাজার শ্রমিক। তবে, খাওয়া দাওয়া, টয়লেট, বিশ্রামাগার ও কাজের পরিবেশ নিয়ে অভিযোগ রয়েছে তাদের। শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে সরকারী সহযোগিতার দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীরাও।
শ্রমিকদের সমস্যার সমাধানে উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলেন জানান, বন্দরের এক কর্মকর্তা। ভৈরব নদের চেঙ্গুটিয়া থেকে ভাটপাড়া ফেরিঘাট পর্যন্ত নওয়াপাড়া বন্দরের সীমানা প্রায় ১২ কিলোমিটার।